সুখ
আসলে কি ? এই নিরীহ প্রশ্নটির সামনে অসহায় ছিলেন উপনিষদকারগণ । ব্যাসদের
যুধিষ্ঠিরের মুখ দিয়ে বলিয়েছেন, অঋণী থেকে সন্ধ্যায় যিনি শাকান্ন ভোজন
করেন, তিনিই সুখী । সুখের সংজ্ঞা দেননি তিনিও, এড়িয়ে গেছেন । গ্রামবাংলার
লোকজন তবু সহজ সরল করে বলতে চেয়েছেন, ঘামাচি হলে চুলকাতে পারাটাই সুখ ।
গোপাল ভাঁড় এর গল্প অল্পবিস্তর জানি আমরা । এসকল পার হয়েও সুখ এর সংজ্ঞা
থেকে গেছেই অধরা । দুঃখের বিপরীত হিসেবে ।
No comments:
Post a Comment